তিনি বলেছেন, রুশ সীমান্তের কাছে মার্কিন ডেস্ট্রয়ার পাঠিয়ে রাশিয়ার সামরিক বাহিনীর ওপর চাপ সৃষ্টি করা হয়েছে। ইউক্রেন নিয়ে পশ্চিমা জোটের সঙ্গে রাশিয়ার প্রচণ্ড টানাপড়েন সৃষ্টির পর এই প্রথম গ্রুশকো ন্যাটো জোটের সঙ্গে বৈঠক করলেন। বৈঠকে তিনি আরো বলেন, “সামরিক শক্তি ব্যবহারের চেষ্টার বিরুদ্ধে আমরা পূর্বসতর্কতামূলক ব্যবস্থাসহ প্রয়োজনীয় সব ধরনের পদক্ষেপ নেব।
গত ১১ এপ্রিল মার্কিন গাইডেড মিসাইল ডেস্ট্রয়ার ইউএসএস কুক বাল্টিক সাগরে রাশিয়ার নৌ ঘাঁটির একদম কাছ দিয়ে পার হয়। জবাবে রাশিয়ার সামরিক বাহিনী দ্রুতই একটি জঙ্গিবিমান উড্ডয়ন করে এবং সেটি ওই ডেস্ট্রয়ারের ওপর দিয়ে উড়ে যায়।
এ ঘটনা সম্পর্কে বৈঠকে মার্কিন রাষ্ট্রদূত ডগলাস লিউট বলেন, রুশ বিমানটি সেদিন অনেক বেশি অনিরাপদ ও অপেশাদারিত্বের সঙ্গে উড়ে গেছে। তিনি দাবি করেন, মার্কিন ডেস্ট্রয়ার আন্তর্জাতিক পানিসীমায় নিয়মিত তৎপরতায় নিযুক্ত ছিল।
এদিকে, গ্রুশকোর সঙ্গে বৈঠকের পরও ইউক্রেন ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে ন্যাটো জোটের সম্পর্ক স্বাভাবিক হবে না বলে ঘোষণা দিয়েছেন জোটের মহাসচিব জেন্স স্টোলটেনবার্গ।#
সিরাজুল ইসলাম/২১